অামি অাজ ট্রেনে মুখ উঁচু করে তাকাব
তারপর খুঁজবো
ফটোজেনিক মেমোরি।
কিন্তু অাফসোস মেমোরি এক অদৃশ্য বস্তু
খুঁজে পাবো না।
তবে অামি জানি - ফটোজেনিক মেমরি মনুষ্য কূলে বিরল
জীবনে প্রথম ফটোজেনিক মেমোরির কথা
পড়েছিলাম "মাসুদ রানা" স্পাই এর গল্পে...
যদি বাস্তবেও একটা মাসুদ রানা খুৃঁজে পেতাম
তবে দিতাম একটি প্রশ্নপত্র অার ২০ মিনিট সময়,
ওহ! তার অাগে তো বইগুলো সব উল্টেপাল্টে
মেমোরিতে ফটোতুলে রাখতে বলতো হতো...
সব ফটো মেমোরিতে থাকবে যার তার জন্যে অার
কিসের ২০ মিনিট, কিসের প্রশ্ন ফাঁস...
ফটোজেনিক মেমোরি ওয়ালা পরীক্ষার্থী তেমন নাই, ২০ মিনিটে
উত্তর সব উদ্ধারের ক্ষেমতাও তাই তেমন নাই,
ফটোজনিক মেমোরিওয়ালা থাকলে তার প্রশ্ন পাওয়ার ও দরকার নাই, সবই তার মাথায় ছবি...
তাই প্রশ্ন ফাঁস একটি অকালকুষ্মান্ড বিষয়, ইহা যেন নিকোটন মুক্ত সিগারেট! ইহা যেন নির্দোষ মোবাহ!
...এইবার ট্রেনের এয়ারকুলারটার ক্ষমতা বেড়ে গেলো
ঠান্ডায় কপালে সাইনাসের ব্যথাও যাচ্ছে বেড়ে
অার ভুলভাল লেখার অাগে এ কাব্য মিথ দিলাম এখানেই ছেড়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন