সামান্য খবর হলেও বিষয় সামান্য নয় ...
ক্রমাগত মহামারী, খরা, দূর্ভিক্ষ যদি আসতেই থাকে , বিশ্ব মোড়লরা অবশ্যই পৃথিবীকে ক্যাটাগোরাইস করবে ... দূর্বল আর শক্তির ফারাক স্পষ্ট হবে... হয়তো অতটা এখনই হতে যাচ্ছে না কিন্তু সাধু সাবধান হতে সমস্যা কি!
ভালো হতে প্রোবলেম কি! বুঝি না।
ওল্ড টেস্টামেনে ( বাইবেলের আদি পুস্তক ) মূসা নবীর সময়কালে মিশরে যে লাগাতার দশটি প্লেগ বা দূর্যোগ এর ধারাবাহিক বিস্তৃত বর্ণনা আছে যার শুধু নামগুলো কোরআনেও উল্লেখ আছে, তদ্রুপ ধারাবাহিক দূর্যোগ পৃথিবীতে আসতেই পারে, ইন্টার রিলেটেড... অন্তত শুধু মহামারী চীনেই তো ইতোমধ্যে তিন চার পদ একেরপর হয়ে যাচ্ছে...
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে... অর্থনীতি টলেছে...
কোন কারণে এমন পরিস্থিতি যদি চলেই আসে যেখানে
এক এয়ারটাইট ঘরে তিনজন বন্দি এবং মাত্র তিনদিন বাঁচার মত অক্সিজেন বাইরে থেকে পাইপ গিয়ে সরবারহ করা হলো... কয়েক ঘন্টা পরেই শক্তিশালী দুজন দূর্বলজনকে প্রথমে মেরে ফেলবে যাতে বাঁচার সময়টা প্রলম্বিত হয় , তিনজন অক্সিজেন দু’জন আরেকটু বেশি সময় ধরে পায়....যুক্তিও দেখাবে তারা ... সময় বাড়লে মুক্তির উপায় খোঁজার সুযোগও বাড়বে....।
মানুষ এমনই ... যুক্তি দিয়ে বড় বড় জেনোসাইড জায়েজ করে নেয় .... মানুষ জাস্ট এ বুদ্ধিমান হিংস্র প্রাণী বৈতো ( নতুন বা একাডেমী বানানে বইতো হবে মনে হয় ) কিছু নয় ...
বাচার যুদ্ধে সবাই মানে সব দেশ নেমে পড়লে বাংলাদেশ পিছে পরে যেতে পারে এইসব অনিয়মের খুল্লামখুল্লা বিশ্বায়নের কারণে....
সময় থাকতে সাধু সাবধান ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন